চীন থেকে সিনোফার্মের সাড়ে সাত কোটি করোনা টিকা কিনছে বাংলাদেশ। এর মাঝে দেড় কোটি টিকার টাকা ইতোমধ্যে পরিশোধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি এ তথ্য জানান। ড. মোমেন বলেন, ‘সিনোফার্মের কাছে আমরা ৭৫ মিলিয়ন টিকার অর্ডার দিয়েছি। এর মধ্যে ১৫ মিলিয়নের টাকা দিয়েছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘কোভ্যাক্সের মাধ্যমে চলতি মাসে ৪৪ লাখ টিকা দেশে আসবে। এর মধ্যে আগামী সপ্তাহে আসবে সিনোফার্মের ৩৪ লাখ ডোজ। এ মাসের মধ্যে আসবে অ্যাস্ট্রাজেনেকার আরও ১০ লাখ ডোজ। এছাড়া আগামী মাসে কোভ্যাক্স থেকে ফাইজারের আরও ৬০ লাখ টিকা আসবে।’ যেকোনো সময় চীনের সঙ্গে টিকার যৌথ উৎপাদনে এমওইউ স্বাক্ষর হবে বলেও জানান তিনি। গত ১২ মে প্রথমবারের মতো সিনোফার্মের ৫ লাখ টিকা দেশে আসে। সেই টিকাগুলো চীন সরকার বাংলাদেশকে উপহার হিসেবে দেয়। এরপর ১৯ মে সরকার চীনের সিনোফার্মের তৈরি সার্স-কোভ-টু ভ্যাকসিন সরাসরি ক্রয়ের নীতিগত অনুমোদন দেয়। এরপর কয়েক ধাপে চীন থেকে কেনা এবং উপহারের টিকা আসে। দেশে সরকার গণটিকাদানের যে কর্মসূচি শুরু করেছে, তাতে একটি বড় অংশকে এসব টিকা দেয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে গত ৮ মে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই টিকার জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেয়। এরপর তা ব্যবহারে অনুমোদন দেয় বাংলাদেশও।

চীন থেকে সাড়ে ৭ কোটি টি’কা কিনছে বাংলাদেশ

আন্তর্জাতিক

চীন থেকে সিনোফার্মের সাড়ে সাত কোটি করোনা টি’কা কিনছে বাংলাদেশ। এর মাঝে দেড় কোটি টি’কা’র টাকা ইতোমধ্যে পরিশোধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি এ তথ্য জানান।

 

ড. মোমেন বলেন, ‘সিনোফার্মের কাছে আমরা ৭৫ মিলিয়ন টি’কার অর্ডার দিয়েছি। এর মধ্যে ১৫ মিলিয়নের টাকা দিয়েছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘কোভ্যাক্সের মাধ্যমে চলতি মাসে ৪৪ লাখ টি’কা দেশে আসবে। এর মধ্যে আগামী সপ্তাহে আসবে সিনোফার্মের ৩৪ লাখ ডোজ।

 

 

এ মাসের মধ্যে আসবে অ্যাস্ট্রাজেনেকার আরও ১০ লাখ ডোজ। এছাড়া আগামী মাসে কোভ্যাক্স থেকে ফাইজারের আরও ৬০ লাখ টি’কা আসবে।’ যেকোনো সময় চীনের সঙ্গে টি’কার যৌথ উৎপাদনে এমওইউ স্বাক্ষর হবে বলেও জানান তিনি।

 

 

 

 

গত ১২ মে প্রথমবারের মতো সিনোফার্মের ৫ লাখ টি’কা দেশে আসে। সেই টি’কাগুলো চীন সরকার বাংলাদেশকে উপহার হিসেবে দেয়। এরপর ১৯ মে সরকার চীনের সিনোফার্মের তৈরি সার্স-কোভ-টু ভ্যাকসিন সরাসরি ক্রয়ের নীতিগত অনুমোদন দেয়।

 

 

এরপর কয়েক ধাপে চীন থেকে কেনা এবং উপহারের টি’কা আসে। দেশে সরকার গণটি’কাদানের যে কর্মসূচি শুরু করেছে, তাতে একটি বড় অংশকে এসব টি’কা দেয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে গত ৮ মে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই টি’কার জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেয়। এরপর তা ব্যবহারে অনুমোদন দেয় বাংলাদেশও।