শুরুটা যেমন হয়েছিল, শেষটা তেমন করতে পারলো না মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। কলকাতা নাইট রাইডার্সের বোলাররা দারুণভাবে লড়াইয়ে ফেরেন। ফলে ৬ উইকেটে ১৫৫ রানেই থামতে হয়েছে রোহিত শর্মার দলকে। আবুধাবিতে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে উড়ন্ত সূচনা পায় মুম্বাই। রোহিত শর্মা আর কুইন্টন ডি কক ৫৬ বলের উদ্বোধনী জুটিতে তুলে দেন ৭৮ রান। এর মধ্যে রোহিত অবশ্য কিছুটা ধীরগতির ছিলেন। ৩০ বলে ৩৩ করে সুনিল নারিনকে বিগ হিট নিতে গিয়ে বাউন্ডারিতে ধরা পড়েন মুম্বাই অধিনায়ক। এরপরই রানের গতি কমতে থাকে মুম্বাইয়ের। টানা দুই ওভারে দুই উইকেট তুলে নেন প্রসিধ কৃষ্ণা। সূর্যকুমার যাদবকে (৫) সাজঘর দেখানোর পর নিজের পরের ওভারে এসে সেট ব্যাটার কুইন্টন ডি কককেও আউট করেন এই পেসার। ৪২ বলে ৪ বাউন্ডারি আর ৩ ছক্কায় ৫৫ রান করেন ডি কক। ইশান কিশানও ১৩ বলে ১৪ রানের বেশি করতে পারেননি, হন লুকি ফার্গুসনের শিকার। ১২ থেকে ১৭-এই ৫ ওভারে মাত্র ৩২ রান তুলতে পারে মুম্বাই, উইকেট হারায় ৩টি। এরপর ১৮ আর ১৯তম ওভারে মুম্বাইয়ের বোর্ডে মোট ২৮ রান আসলেও শেষ ওভারে আবার জমে যায় ব্যাটিং। ফার্গুসনের ওই ওভারে টানা দুই বলে আউট হন পোলার্ড (১৫ বলে ২১) আর ক্রুনাল পান্ডিয়া (৯ বলে ১২)। শেষ বলে সৌরভ তিওয়ারি বাউন্ডারি হাঁকালেও ওই ওভারে ৬ রানের বেশি তুলতে পারেনি মুম্বাই। কলকাতার বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল ছিলেন ফার্গুসন। ৪ ওভারে ২৭ রানে ২টি উইকেট নেন কিউই এই পেসার। ২টি উইকেট নেন প্রসিধ কৃষ্ণাও, তবে খরচ করেছেন ৪৩। এছাড়া সুনিল নারিন ৪ ওভারে মাত্র ২০ রান দিয়ে শিকার করেন একটি উইকেট।

উড়ন্ত সূচনার পরও পুঁজিটা বড় হলো না মুম্বাইয়ের

খেলাধুলা

শুরুটা যেমন হয়েছিল, শেষটা তেমন করতে পারলো না মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। কলকাতা নাইট রাইডার্সের বোলাররা দারুণভাবে লড়াইয়ে ফেরেন। ফলে ৬ উইকেটে ১৫৫ রানেই থামতে হয়েছে রোহিত শর্মার দলকে।

 

আবুধাবিতে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে উড়ন্ত সূচনা পায় মুম্বাই। রোহিত শর্মা আর কুইন্টন ডি কক ৫৬ বলের উদ্বোধনী জুটিতে তুলে দেন ৭৮ রান। এর মধ্যে রোহিত অবশ্য কিছুটা ধীরগতির ছিলেন। ৩০ বলে ৩৩ করে সুনিল নারিনকে বিগ হিট নিতে গিয়ে বাউন্ডারিতে ধরা পড়েন মুম্বাই অধিনায়ক।

 

 

এরপরই রানের গতি কমতে থাকে মুম্বাইয়ের। টানা দুই ওভারে দুই উইকেট তুলে নেন প্রসিধ কৃষ্ণা। সূর্যকুমার যাদবকে (৫) সাজঘর দেখানোর পর নিজের পরের ওভারে এসে সেট ব্যাটার কুইন্টন ডি কককেও আউট করেন এই পেসার। ৪২ বলে ৪ বাউন্ডারি আর ৩ ছক্কায় ৫৫ রান করেন ডি কক।

 

ইশান কিশানও ১৩ বলে ১৪ রানের বেশি করতে পারেননি, হন লুকি ফার্গুসনের শিকার। ১২ থেকে ১৭-এই ৫ ওভারে মাত্র ৩২ রান তুলতে পারে মুম্বাই, উইকেট হারায় ৩টি।

 

 

এরপর ১৮ আর ১৯তম ওভারে মুম্বাইয়ের বোর্ডে মোট ২৮ রান আসলেও শেষ ওভারে আবার জমে যায় ব্যাটিং। ফার্গুসনের ওই ওভারে টানা দুই বলে আউট হন পোলার্ড (১৫ বলে ২১) আর ক্রুনাল পান্ডিয়া (৯ বলে ১২)। শেষ বলে সৌরভ তিওয়ারি বাউন্ডারি হাঁকালেও ওই ওভারে ৬ রানের বেশি তুলতে পারেনি মুম্বাই।

 

 

কলকাতার বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল ছিলেন ফার্গুসন। ৪ ওভারে ২৭ রানে ২টি উইকেট নেন কিউই এই পেসার। ২টি উইকেট নেন প্রসিধ কৃষ্ণাও, তবে খরচ করেছেন ৪৩। এছাড়া সুনিল নারিন ৪ ওভারে মাত্র ২০ রান দিয়ে শিকার করেন একটি উইকেট।