যশোরের কেশবপুর উপজেলায় এক সেলুনকর্মীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার মজিদপুর গ্রামের ঋষিপাড়া থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নিহত তরুণের নাম চঞ্চল দাস (১৯)। তিনি কেশবপুরের একটি সেলুনে কাজ করতেন।পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাতে বাড়ির পাশের একটি কলাবাগানে যান চঞ্চল দাস।রাত নয়টার দিকে তাঁর চিৎকার শুনে এলাকার লোকজন সেখানে যান। চঞ্চলকে গলা ও পেট কাটা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা।
পরে তাঁকে উদ্ধার করে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়। সেখান থেকে গুরুতর অবস্থায় তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান তিনি।নিহত চঞ্চল দাসের বাবা কার্তিক দাস অভিযোগ করেন, পাড়ার এক ব্যক্তির সঙ্গে তাঁদের নারী নির্যাতনের একটি মামলা চলছিল। তাঁর ধারণা, মামলা নিয়ে বিরোধের কারণে তাঁর ছেলে খুন হয়েছে।কেশবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বোরহান উদ্দীন প্রথম আলোকে বলেন, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় থানায় এখনো মামলা হয়নি।
তবে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার কাজ চলছে। হত্যাকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে।শবপুর উপজেলায় এক সেলুনকর্মীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার মজিদপুর গ্রামের ঋষিপাড়া থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নিহত তরুণের নাম চঞ্চল দাস (১৯)। তিনি কেশবপুরের একটি সেলুনে কাজ করতেন।পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাতে বাড়ির পাশের একটি কলাবাগানে যান চঞ্চল দাস।
রাত নয়টার দিকে তাঁর চিৎকার শুনে এলাকার লোকজন সেখানে যান। চঞ্চলকে গলা ও পেট কাটা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা। পরে তাঁকে উদ্ধার করে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়। সেখান থেকে গুরুতর অবস্থায় তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান তিনি।
নিহত চঞ্চল দাসের বাবা কার্তিক দাস অভিযোগ করেন, পাড়ার এক ব্যক্তির সঙ্গে তাঁদের নারী নির্যাতনের একটি মামলা চলছিল। তাঁর ধারণা, মামলা নিয়ে বিরোধের কারণে তাঁর ছেলে খুন হয়েছে।কেশবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বোরহান উদ্দীন প্রথম আলোকে বলেন, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় থানায় এখনো মামলা হয়নি। তবে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার কাজ চলছে। হত্যাকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে।