ভালোবেসে চুমু খান, স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক

রকমারী

চুমু ব্যাপারটার মধ্যেই সম্পর্কের গভীরতা, নির্ভরতা আর রোমান্টিকতা প্রকাশ পায়। এর মধ্যে অন্যরকম একটা উষ্ণতা থাকে। বিজ্ঞান বলছে, চোখে চোখ রেখে চুমু খাওয়ার গুণ অনেক। সোয়াইন ফ্লুয়ের সম্ভাবনা কমে যায়।

ঠোঁটে ঠোঁট রেখে চুমুতে ডুবে গেলে অনেক রকম অসুখ থেকে দূরে থাকা যায়। শুধু তাই নয়, আরো অনেক রকম সুবিধাও পাওয়া যায়।

>> সঙ্গীকে ভালোবেসে চুমু খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। জন্মগত চোখের সমস্যা দূর হয়। এছাড়াও আরো বেশ কিছু জন্মগত জটিল রোগও সেরে যায়। ঠোঁটের সংস্পর্শে সাইটোমেগালোভাইরাস শরীরের নানা উপকার করে। তাই বলা হচ্ছে, অন্তসত্ত্বা অবস্থাতেও এই অভ্যাস জারি রাখলে হবু সন্তানের জিনগত কোনো ত্রুটি থাকে না।

>>সম্পর্ক গভীর হয়- চুমু যে কোনও সম্পর্ককে আরও গভীরে যেতে সাহায্য করে। ঠোঁট, চিবুক, জিভে জিভ ঠেকিয়ে গভীর চুমুতে শরীরে হরমোনের তারতম্য হয়। ফলে আপনি আপনার প্রিয়জনের একটা গন্ধ পান। সেখান থেকেই তৈরি হয় গভীর বন্ধন। আমরা নই, এমনটা কিন্তু বিজ্ঞানই বলছে। এছাড়াও মন তরতাজা থাকে।

>> পাঁচ মিনিট টানা চুমু খেতে হবে। তবেই ঝরবে ক্যালোরি। এবং তা মোটামুটি ১০ মিনিট ট্রেডমিলে হাঁটার সমান।

>> গবেষণা বলছে চুমু খাওয়ার সময় মুখের ৩০ টি পেশি একসঙ্গে সক্রিয় থাকে। দৈনন্দিন জীবনে চাপ সঙ্গীকে চুমু খেলে শরীর থেকে হ্যাপি হরমোন নির্গত হয়। যা আপনাকে স্ট্রেস ফ্রি রাখবে। এমনকী আপনাকে রোম্যান্টিকও করে তুলবে।